আলু এখন কৃষকের জন্য গলার ফাস হয়ে দাড়িয়েছে। আলু বিদেশে রপ্তানি করা গেলে কৃষকের এই হাহাকার কমানো যেত। বাংলাদেশে আলু উদপাদনের পরিমাণ বছরে যেখানে ৮০ লাখ টনের বেশি সেখানে রপ্তানি হচ্ছে বড়জোর ৩৫ থেকে ৪০ হাজার টন। রপ্তানি না হওয়ার কারণ হিসেবে ভারতের সঙ্গে অসম প্রতিযোগিতাকে দায়ী করেছেন রপ্তানিকারকেরা। টনপ্রতি তাদের আলুর দাম আমাদের চেয়ে কম কারণ তাদের দেশে কৃষকেরা ৫০ শতাংশ নগদ সহায়তা পান। আমাদের দেশে ২০ শতাংশ দেওয়ার কথা বলা হয়, কিন্তু কেটেকুটে ১৫ শতাংশ পাওয়া যায়। তাছাড়া বন্দরে ট্রাফিক সমস্যায় পড়ে আলু বন্দরে ২-৩ দিন পর্যন্ত আটকে থাকে। ফলে অনেক সময় আলু নস্ট হয়ে যায়। নিম্নে একটি পরিসংখ্যান দেখানো হলো-
১. এবার আলুর ফলন ৮৬ লাখ টনের বেশি। স্থা্নীয় চাহিদা ৭০ লাখ টন।
২. বছরে ১৬ লাখ টন আলু রপ্তানি সম্ভব। কিন্তু হচ্ছে গড়ে ৪০ হাজার টন।
৩. ২৭ টি দেশে আলু রপ্তানি হয়। এক-তৃতীয়াংশই যায় মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরে।
৪. অনেক দেশেই আলু রপ্তানির সুযোগ আছে। কিন্তু আমাদের দূতাবাসগুলো সে খোজ রাখে না।
১. এবার আলুর ফলন ৮৬ লাখ টনের বেশি। স্থা্নীয় চাহিদা ৭০ লাখ টন।
২. বছরে ১৬ লাখ টন আলু রপ্তানি সম্ভব। কিন্তু হচ্ছে গড়ে ৪০ হাজার টন।
৩. ২৭ টি দেশে আলু রপ্তানি হয়। এক-তৃতীয়াংশই যায় মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরে।
৪. অনেক দেশেই আলু রপ্তানির সুযোগ আছে। কিন্তু আমাদের দূতাবাসগুলো সে খোজ রাখে না।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন